চট্টগ্রাম চেরাগী পাহাড় চত্বরে শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জাতীয় পাতাকা নিয়ে জাতীয় সঙ্গীতে কন্ঠ মেলায় হাজারো সাধারণ জনতা। কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন শিক্ষক-সংস্কৃতিকর্মী-চিকিৎসক, আইনজীবী-সাংবাদিক-সাধারণ শিক্ষার্থী, দিনমজুরসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। প্রায় সকলের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা।
জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে উদ্ধত্যপূর্ণ ও ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদে চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনতা সমবেত কন্ঠে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করেছে। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে উদ্ধত্যপূর্ণ ও ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য দানকারী ব্যক্তিকে রাষ্ট্রদোহী মন্তব্য করে উপস্থিত জনতা তাকে চট্টগ্রামে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন।
নগরীর চেরাগী পাহাড় চত্বরে জাতীয় পাতাকা নিয়ে জাতীয় সঙ্গীতে কন্ঠ মেলায় হাজারো সাধারণ জনতা। কর্মসূচিতে সংহতি প্রকাশ করেন শিক্ষক-সংস্কৃতিকর্মী-চিকিৎসক, আইনজীবী-সাংবাদিক-সাধারণ শিক্ষার্থী, দিনমজুরসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। প্রায় সকলের হাতে ছিল জাতীয় পতাকা।

এতে উপস্থিত বিক্ষুব্ধ জনতা বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাওয়া স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আমরা ভূলুন্ঠিত হতে দেব না। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাওয়া জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীতের ওপর কোন আঘাত আসতে দেব না। দেশের জাতীয় সঙ্গীত ও জাতীয় পতাকার ওপর আঘাত মুক্তিযুদ্ধের ওপর আঘাতের সামিল। জীবন দিয়ে হলেও এই ষড়যন্ত্র রুখে দাঁড়াবো।
তাঁরা আরো বলেন, যে বা যারা জাতীয় সঙ্গীতের অবমননা করে ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য দিয়েছেন তিনি বা তারা রাষ্ট্রদোহী। সাধারণ জনতা তাদের দৃষ্টন্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে উদ্ধত্যপূর্ণ ও ধৃষ্টতাপূর্ণ বক্তব্য দানকারী ব্যক্তিকে চট্টগ্রামে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেন উপস্থিত জনতা। এরপরও জাতীয় সঙ্গীতের ওপর কোন আঘাত আসলে চট্টগ্রামের মানুষ প্রতিবাদে রাজপথে নেমে আসবে।