১৩ বছর নয় ২৬ বছর নয়, ৩০ বছর বন্দি করে রাখলেও আল্লামা সাঈদীর মাথা নত হতে জানে না। তার চলে যাওয়া অস্বাভাবিক ছিল। আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীকে পরিকল্পিতভাবে হাসপাতালে নিয়ে হত্যা করা হয়েছে। প্রতিশোধ নিবো ইনশাল্লাহ।
গতকাল বুধবার (১ জানুয়ারি) রাতে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে এক ওয়াজ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মেজ ছেলে শামীম বিন সাঈদী এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, তাকে জেলখানা থেকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হলো হার্ট অ্যাটাকের কথা বলে। হার্ট অ্যাটাকের রোগী হুইল চেয়ারে চলে নাকি স্ট্রেচারে শুয়ে থাকে? প্রতিশোধ নিবো ইনশাল্লাহ।’

সোবহানিয়া জামেয়া-ই-নাছেরীয়া ট্রাস্ট ময়দানে অনুষ্ঠিত মাহফিল বাংলাদেশ মাজলিসুল মুফাসিরীনের সহ-সভাপতি ও সোবহানীয়া কমপ্লেক্সে, মিরসরাইয়ের পীর আবদুল মোমেন নাছেরীর সভাপতিত্বে বিশেষ মেহমান ছিলেন এসএইচ এজেন্সি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আব্দুল আলীম, ধর্মীয় আলোচক ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অ্যাডভোকেট সাইফুর রহমান, পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. রোকন উদ-দ্দৌলা, আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়তুল মোয়াজ্জম জামে মসজিদের খতিব প্রফেসর ড. মো. সফিউদ্দিন মাদানী।
এসময় প্রধান মুফাসসির হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলাহুল উম্মাহ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মাওলানা আবু হানীফ নেছারী।
প্রধান ওয়ায়েজ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক মজলিসে তাহাফফুজে খতমে নবুওয়ত নায়েবে আমির, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নায়েবে আমির শাইখুল হাদীস আল্লামা মহিউদ্দিন রাব্বানী। বিশেষ ওয়ায়েজ হিসেবে ছিলেন চট্টগ্রাম সরকারি পলিটেকনিক্যাল জামে মসজিদের খতিব ও অধ্যাপক মাওলানা বোরহান উদ্দিন, বারো আউলিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদের খতিব আলহাজ¦ মাওলানা আব্দুল হালিম হেলালী, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মিরসরাই উপজেলার আমীর মাওলানা নুরুল কবির, সোবহানীয়া জামেয়া-ই-নাছেরীয়া ট্রাষ্টের পরিচালক পীরজাদা আবু তাহসিন নাছেরী।